বাসাবো এর ল্যাপটপস

বিজ্ঞাপন ফিল্টার করুন




আরও একটি যোগ করুন
সকল শ্রেণী
ইলেকট্রনিক্সইলেকট্রনিক্স
ল্যাপটপসল্যাপটপস (১)
বাংলাদেশ-এর সবগুলো
ঢাকা শহর (২০১৬)
বাসাবো (১)
WALTON BX3700 LAPTOP

WALTON BX3700 LAPTOP

৩ বছর আগে | বাসাবো | ল্যাপটপস
৳ ২০,০০০

ব্যবহৃত ল্যাপটপের সেরা দাম ও বিক্রয় বাংলাদেশে

আপনি কি বাজেটের মধ্যে একটি ভালো ল্যাপটপ খুঁজছেন? নতুন ল্যাপটপ কেনা সব সময়ই ব্যয়বহুল। কিন্তু চিন্তা নেই, এখন আপনি সহজেই Aponhut.com-এর মাধ্যমে সেরা দামে একটি ভালো মানের ব্যবহৃত ল্যাপটপ (Used Laptop) পেতে পারেন।

এই পোস্টে আমি শেয়ার করব—বাংলাদেশে ব্যবহৃত ল্যাপটপের দাম, কেনা-বেচার নিরাপদ পদ্ধতি, কোন কোন জিনিস দেখে কিনবেন এবং আরও অনেক কিছু।

বাংলাদেশে ব্যবহৃত ল্যাপটপের দাম কত?

বাংলাদেশে ব্যবহৃত ল্যাপটপের দাম অনেকটা নির্ভর করে ল্যাপটপের ব্র্যান্ড, প্রসেসর, RAM, হার্ডডিস্ক, গ্রাফিক্স কার্ড এবং অবশ্যই কন্ডিশনের উপর। আমি দেখেছি অনেক মানুষ পুরনো ল্যাপটপ বিক্রি করে দেয় কারণ তারা নতুন মডেল কিনেছে বা আর দরকার নেই। কিন্তু সেই ল্যাপটপগুলো এখনো পুরোপুরি কাজ করে এবং অনেক ক্ষেত্রেই ভালো পারফর্মেন্স দেয়। আপনি যদি শুধু পড়াশোনার কাজ, অনলাইন ক্লাস বা অফিসিয়াল কিছু কাজের জন্য ল্যাপটপ খুঁজে থাকেন, তাহলে ১০,০০০-১৫,০০০ টাকার মধ্যেও ভালো মানের ল্যাপটপ পেতে পারেন। তবে যদি আপনি ভারী সফটওয়্যার চালাতে চান বা গেমিং করতে চান, তাহলে দাম একটু বেশি হতে পারে, যেমন ২৫,০০০-৩০,০০০ টাকার মতো। Aponhut.com-এ প্রতিদিন নতুন নতুন বিজ্ঞাপন আসে, তাই আপনি সবসময় নতুন অফার দেখে নিতে পারেন এবং আপনার বাজেট অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন।

কোথায় পাবেন অনলাইনে ব্যবহৃত ল্যাপটপ?

অনলাইনে ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনা এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে, কারণ এখন অনেক ভালো ভালো অনলাইন মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী পুরাতন ল্যাপটপ কিনতে পারেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে Aponhut.com-কে সবচেয়ে ভরসাযোগ্য এবং সহজ মনে করি। কারণ এখানে আপনি সরাসরি বিজ্ঞাপনদাতার সঙ্গে কথা বলতে পারেন, দাম দর করতে পারেন এবং নিজের জায়গা অনুযায়ী ফিল্টার করে দেখতে পারেন। ধরুন আপনি ঢাকায় থাকেন, তাহলে আপনি শুধু ঢাকা ভিত্তিক ল্যাপটপগুলো দেখতে পারবেন। তাছাড়া এখানে ছবি, কনফিগারেশন, দাম ও অবস্থা সব স্পষ্টভাবে লেখা থাকে। এই কারণে আমি বারবার Aponhut-কে ব্যবহার করি। যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে আপনি মোবাইলে কিংবা কম্পিউটারে Aponhut-এ ঢুকে পছন্দের ল্যাপটপ খুঁজে বের করতে পারবেন। এই স্বাধীনতাটাই অনলাইনের সবচেয়ে বড় সুবিধা।

পড়াশোনা বা অফিসের জন্য ব্যবহৃত ল্যাপটপ ভালো কি?

অনেকেই ভাবেন পুরাতন ল্যাপটপ মানেই খারাপ, কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা বলে, সঠিকভাবে বাছাই করলে ব্যবহৃত ল্যাপটপও দারুণভাবে কাজে আসে। বিশেষ করে যাদের বাজেট কম, তাদের জন্য এটি সবচেয়ে ভালো সমাধান। আমি নিজে একটি ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনে এখনো অনলাইন ক্লাস, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, Excel, ইমেইল, Zoom মিটিং—সব কিছু ব্যবহার করি কোনো সমস্যা ছাড়াই। শুধু কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়—যেমন RAM কমপক্ষে ৪ বা ৮ জিবি হলে ভালো হয়, প্রসেসর যেন অন্তত Core i3 বা Core i5 হয় এবং হার্ডডিস্কে যেন পর্যাপ্ত জায়গা থাকে। Aponhut-এ আমি অনেক ভালো কনফিগারেশনের ব্যবহৃত ল্যাপটপ দেখেছি, যেগুলোর দাম অনেক কম, অথচ কাজ একেবারে ঠিকঠাক করে। তাই আমি বলব, পড়াশোনা বা অফিসের জন্য পুরনো ল্যাপটপ একদম ভালোই চলে—শুধু দেখে-শুনে কিনলে।

ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনার আগে কী কী দেখবেন?

এখন আমরা আলোচনা করব একটি ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনার আগে কোন কোন বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, একটি ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হয়, যাতে ভবিষ্যতে কোনো সমস্যা না হয়। আমি নিজে যখন পুরনো ল্যাপটপ কিনেছি, তখন প্রথমেই ব্যাটারি ব্যাকআপ চেক করেছি—কারণ ব্যাটারি দুর্বল হলে বারবার চার্জে রাখতে হয়। এরপর কীবোর্ড ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা, স্ক্রিনে কোনো দাগ বা লাইন আছে কিনা, USB পোর্ট ঠিক আছে কিনা—এসব খেয়াল করেছি। এছাড়া সফটওয়্যার পার্টটাও গুরুত্বপূর্ণ—যেমন Windows বা অন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ঠিকমতো ইন্সটল করা আছে কিনা। আরেকটা বিষয় হলো বিক্রেতা কতোদিন ধরে ব্যবহার করেছে, সেটাও জেনে নেওয়া ভালো। Aponhut-এ অনেক বিজ্ঞাপনেই এসব বিষয় বিস্তারিত লেখা থাকে, আর না থাকলে আমি নিজে যোগাযোগ করে জিজ্ঞেস করে নিই। কারণ, ভালোভাবে যাচাই না করলে পরে বিপদে পড়তে হতে পারে।

ব্যবহৃত ল্যাপটপ কি আপগ্রেড করা যায়?

অনেকেই আমাদেরকে প্রশ্ন করে থাকেন ব্যবহৃত ল্যাপটপ কি আপগ্রেড করা যায়? আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি—হ্যাঁ, বেশিরভাগ ব্যবহৃত ল্যাপটপই আপগ্রেড করা যায়, আর এটাই ডেস্কটপের পর ল্যাপটপের সবচেয়ে বড় সুবিধা। আমি নিজেই একটি পুরনো ল্যাপটপে RAM ৪ জিবি থেকে ৮ জিবি করেছি, এবং হার্ডডিস্ক বদলে SSD লাগিয়েছি। এতে ল্যাপটপের গতি অনেক বেড়ে গেছে। আপনি যদি আরেকটু ভালো পারফরমেন্স চান, তাহলে RAM, SSD এবং কিছু ক্ষেত্রে ব্যাটারিও আপগ্রেড করতে পারেন। তবে সব ল্যাপটপে সব কিছু আপগ্রেড করা যায় না, সেটা একটু মডেল অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। Aponhut-এ বিজ্ঞাপনদাতার কাছ থেকে আপনি জানতে পারবেন মডেল নম্বর, আর সেটা গুগলে সার্চ করে খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন কি কি আপগ্রেড সম্ভব। সঠিকভাবে আপগ্রেড করলে পুরাতন ল্যাপটপও নতুনের মতো কাজ করতে পারে।

অনলাইনে ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনা কি নিরাপদ?

অনলাইন থেকে একটি ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনা কতটা নিরাপদ সেই বিষয়ে আমরা এখন আলাপ আলোচনা করব। অনলাইনে ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনা নিয়ে অনেকের মনেই ভয় বা সন্দেহ থাকে, যা একদম স্বাভাবিক। আমিও প্রথমে একটু দ্বিধায় ছিলাম। কিন্তু কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে এটি একদম নিরাপদ। আমি কখনোই অগ্রিম টাকা দিই না। সবসময় চেষ্টা করি পাবলিক জায়গায় দেখা করতে, যেমন কোনো ক্যাফে বা পার্কিং লট। দেখা করার সময় আমি ল্যাপটপটি হাতে নিয়ে পরীক্ষা করি—অন হয় কিনা, স্ক্রিনে সমস্যা আছে কিনা, পোর্টগুলো ঠিক আছে কিনা। Aponhut.com-এ সুবিধা হলো, আপনি বিক্রেতার মোবাইল নম্বরে বা মেসেজ অপশনে সরাসরি কথা বলতে পারেন, দর-কষাকষিও করতে পারেন। এভাবে আমি এখন পর্যন্ত দুইটি ল্যাপটপ কিনেছি, কোনোটাই খারাপ হয়নি। তাই আমি বলব, সঠিক নিয়ম মেনে অনলাইনে কিনলে ঝুঁকি অনেকটাই কম।

আমি কীভাবে আমার পুরাতন ল্যাপটপ Aponhut-এ বিক্রি করতে পারি?

আপনার বাসায় পুরাতন একটি ল্যাপটপ পড়ে আছে যা আর ব্যবহার করছেন না? তাহলে সেটা বিক্রি করে কিছু টাকা আয় করতে পারেন খুব সহজেই। আমি নিজে Aponhut.com ব্যবহার করে ল্যাপটপ বিক্রি করেছি, আর একদম সহজ ছিল। প্রথমে Aponhut.com ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর কিছু ভালো মানের ছবি তুলুন, যেমন ল্যাপটপের সামনের দিক, কীবোর্ড, স্ক্রিন, এবং চার্জার। বিজ্ঞাপন পোস্ট করার সময় বিস্তারিতভাবে কনফিগারেশন লিখে দিন—যেমন RAM, প্রসেসর, হার্ডডিস্ক, ব্যাটারির অবস্থা, এবং দাম। আমি সাধারণত একটু কম দাম রাখি যাতে দ্রুত বিক্রি হয়। একবার পোস্ট করলে কিছুক্ষণের মধ্যেই আগ্রহী ক্রেতাদের কল বা মেসেজ আসতে শুরু করে। বিক্রি করার সময় ক্রেতাকে পাবলিক জায়গায় দেখা করে পণ্য বুঝিয়ে দিলেই হয়ে যায়।

1. বাংলাদেশে ব্যবহৃত ল্যাপটপের দাম কত?

বাংলাদেশে ব্যবহৃত ল্যাপটপের দাম অনেকটাই নির্ভর করে ব্র্যান্ড, কনফিগারেশন ও কন্ডিশনের উপর। আমি নিজে ১০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০,০০০ টাকার মধ্যে ভালো ল্যাপটপ পেয়েছি। যারা পড়াশোনা বা সাধারণ অফিসের কাজের জন্য কিনতে চান, তাদের জন্য Aponhut.com দারুণ একটি জায়গা, কারণ এখানে আপনি বিভিন্ন বাজেটের মধ্যে ল্যাপটপ খুঁজে পাবেন।

2. বাংলাদেশে কোথায় অনলাইনে ব্যবহৃত ল্যাপটপ কিনতে পারি?

আমি সাধারণত Aponhut.com ব্যবহার করি যখন পুরাতন ল্যাপটপ কিনতে চাই। এখানে সহজে ব্র্যান্ড, দাম, RAM বা স্টোরেজ অনুযায়ী ফিল্টার করে খুঁজে পাওয়া যায়। আপনি সরাসরি বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, তাই কেনা-বেচা নিরাপদ হয়।

3. ব্যবহার করা ল্যাপটপ কি পড়াশোনা বা অফিসের কাজে ভালো?

হ্যাঁ, একেবারে ভালো! আমি নিজেই পড়াশোনা এবং অফিসের কাজের জন্য ব্যবহার করা ল্যাপটপ কিনেছি। যদি RAM ও প্রসেসর ভালো হয়, তাহলে পুরাতন ল্যাপটপও ঠিকঠাক কাজ করে। Aponhut-এ অনেক ভালো কন্ডিশনের ল্যাপটপ পাওয়া যায় কম দামে।

4. ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনার আগে কী কী বিষয় খেয়াল রাখা উচিত?

আমি যখন ল্যাপটপ কিনি, তখন ব্যাটারি ব্যাকআপ, স্ক্রিন, কিবোর্ড, চার্জার এবং USB পোর্ট ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা দেখে নেই। Windows অ্যাক্টিভ আছে কিনা এবং গরম হওয়ার সমস্যা আছে কিনা তা-ও জিজ্ঞেস করি। Aponhut-এর বিজ্ঞাপনগুলোতে সাধারণত এসব তথ্য দেওয়া থাকে, তাই আমি সহজেই যাচাই করতে পারি।

5. ব্যবহৃত ল্যাপটপ কি পরে আপগ্রেড করা যায়?

হ্যাঁ, আমি নিজে আমার ল্যাপটপে RAM বাড়িয়েছি এবং হার্ডডিস্ক বদলে SSD লাগিয়েছি। এতে গতি অনেক বেড়ে যায়। কিছু ল্যাপটপে গ্রাফিক্স বা প্রসেসর আপগ্রেড করা যায় না, তবে RAM ও স্টোরেজ বেশিরভাগ সময়েই আপগ্রেড করা সম্ভব।

6. বাংলাদেশে অনলাইনে ব্যবহৃত ল্যাপটপ কেনা নিরাপদ কি?

আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, কিছু নিয়ম মেনে চললে এটা নিরাপদ। আমি কখনো অগ্রিম টাকা দিই না। সবসময় পাবলিক জায়গায় বিক্রেতার সাথে দেখা করি এবং হাতে ধরে পণ্যটি পরীক্ষা করি। Aponhut-এ সরাসরি বিক্রেতার সাথে কথা বলার সুযোগ থাকায় প্রতারণার ঝুঁকি অনেক কম।

7. আমি কি আমার পুরাতন ল্যাপটপ Aponhut-এ বিক্রি করতে পারি?

অবশ্যই পারি! আমি নিজের পুরাতন ল্যাপটপ Aponhut.com-এ বিক্রি করেছি। খুব সহজে অ্যাকাউন্ট খুলে, ছবি ও তথ্য দিয়ে বিজ্ঞাপন পোস্ট করেছিলাম। কিছুক্ষণের মধ্যেই আগ্রহী ক্রেতারা যোগাযোগ করে। যদি আপনার ল্যাপটপ ভালো অবস্থায় থাকে, তাহলে আপনি সহজেই বিক্রি করতে পারবেন।