Used Phone vs Refurbished Phone – কেনার আগে পার্থক্য জেনে নিন

Used Phone vs Refurbished Phone – কেনার আগে পার্থক্য জেনে নিন
“আমি এই গাইডটি লিখেছি একদম সহজ বাংলায়, যাতে আপনি Used Phone vs Refurbished Phone নিয়ে আর বিভ্রান্ত না হন। দাম, ওয়ারেন্টি, চেকলিস্ট—সবকিছু হাতে-কলমে দেখিয়ে দিয়েছি।”
Table of Contents
- Used Phone vs Refurbished Phone: বেসিক পার্থক্য
- বাংলাদেশে দাম, ওয়ারেন্টি ও সার্ভিস
- সুবিধা–অসুবিধা: কোনটা নেব?
- কেনার চেকলিস্ট: ধাপে ধাপে পরীক্ষা
- IMEI, ব্ল্যাকলিস্ট ও ব্যাটারি হেলথ
- Refurbished গ্রেড (A/B/C) বুঝবেন কিভাবে?
- বিক্রেতা, রিটার্ন নীতি ও EMI
- তুলনামূলক টেবিল
- প্রো টিপস
- FAQs
- ফাইনাল ভার্ডিক্ট ও Key Takeaways
Used Phone vs Refurbished Phone: বেসিক পার্থক্য
আমি যখন ফোন কিনি, আগে বুঝে নিই Used মানে কি, Refurbished মানে কি। Used ফোন হলো এমন ফোন, যেটা একজন ব্যবহারকারী সরাসরি বিক্রি করছেন। এতে সাধারণত বক্স, বিল বা ওয়ারেন্টি থাকে না, বা খুব কম থাকে। অন্যদিকে Refurbished ফোন হলো পুনরায় পরীক্ষা করা, প্রয়োজন হলে পার্ট পরিবর্তন করা, তারপর গ্রেডিং করে আবার বাজারে আনা ফোন। এতে প্রায়ই সীমিত ওয়ারেন্টি থাকে, এবং কন্ডিশন লেখা থাকে। এই দুইটার পার্থক্য জেনে নিলে বাজেট, ঝুঁকি ও সাপোর্ট—সব হিসাব করা সহজ হয়।
বাংলাদেশে কেনার সময় আমি দেখি—কে বিক্রি করছে, কন্ডিশন লিখিত আছে কি না, এবং রিটার্ন পলিসি। কারণ, শহরভেদে দাম ও গুণগতমান আলাদা। আমি সাধারনভাবে পরামর্শ দিই: যদি আপনি রিস্ক কম চান, Refurbished ভাল অপশন। আর বাজেট খুব টাইট হলে, বিশ্বস্ত সেলার থেকে Used নিন, কিন্তু সম্পূর্ণ চেকলিস্ট মেনে নিন।
ছোট করে সংজ্ঞা
Used = আগের ব্যবহারকারী যে অবস্থায় আছে, সেভাবেই বিক্রি করেন। গ্রেডিং বা ডীপ টেস্ট জরুরি নয়। Refurbished = টেকনিশিয়ান টেস্ট করেন, ভেতরের/বাইরের ক্ষতি থাকলে ঠিক করেন, তারপর A/B/C গ্রেড দিয়ে বিক্রি করেন। অনেক সময় বক্স/কেবল থাকে এবং সীমিত ওয়ারেন্টি থাকে। এই সহজ পার্থক্য মাথায় রাখলে সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয়।
কার জন্য কোনটা?
আমি নতুন ইউজার হলে, বা ঝামেলা কম চাইলে, রিফার্বিশড নিই। কারণ টেস্টেড হয় এবং সমস্যা হলে সেলার দায় নেন। একজন অভিজ্ঞ ইউজার, যিনি নিজে ভালোভাবে চেক করতে পারেন, তিনি বাজেট বাঁচাতে Used বেছে নিতে পারেন। যদি গেমিং বা ক্যামেরা নিয়ে সিরিয়াস হন, পারফরম্যান্সে কনসিস্টেন্সি দরকার—তখন ভাল গ্রেডের Refurbished বেশি নিরাপদ।
বাংলাদেশে দাম, ওয়ারেন্টি ও সার্ভিস—বাস্তব চিত্র
দাম শহর, স্টক এবং কন্ডিশন অনুযায়ী ওঠানামা করে। Used ফোনর দাম সাধারণত কম, কিন্তু রিস্ক বেশি। Refurbished ফোন একটু বেশি দাম হলেও অনেক সময় ৩–১২ মাসের সীমিত ওয়ারেন্টি মেলে। আমি কেনার আগে তিন–চারটি ট্রাস্টেড শপে দাম মিলাই, ক্যাশ প্রাইস আলাদা জিজ্ঞেস করি, আর EMI হলে চার্জ কেমন—সেটা স্পষ্ট করি। সার্ভিস সেন্টার আছে কিনা, পার্টস পাওয়া যায় কিনা—এগুলিও চেক করি।
দামের সাধারণ ধারণা
জনপ্রিয় মডেলের ক্ষেত্রে Used কন্ডিশনে দাম নতুনের তুলনায় ২৫–৪৫% কম হতে পারে। Refurbished কন্ডিশনে সাধারণত ১৫–৩০% কমে পাওয়া যায়, তবে গ্রেড A হলে পার্থক্য কমে যায়। দাম বোঝার জন্য একই মডেলের কয়েকটি কন্ডিশন তুলনা করুন—স্টোরেজ/র্যাম, ব্যাটারি হেলথ, ডিসপ্লে টাইপ অনুযায়ী দাম বদলে যায়।
ওয়ারেন্টি ও পরে সার্ভিস
Refurbished নিলে আমি ওয়ারেন্টি কাগজ হাতে নিই এবং কী কী কভার করে—লিখিত পাই। অনেক সময় “ফোন বোর্ড ও ব্যাটারি” কভার করে, কিন্তু “ডিসপ্লে/লিকুইড ড্যামেজ” কভার করে না। সার্ভিস সেন্টারের ঠিকানা, সময়, যোগাযোগ নম্বর নিয়ে রাখি। Used নিলে সেলার ওয়ারেন্টি থাকলে ভালো, না থাকলে কেনার আগে টেস্টই ভরসা।
সুবিধা–অসুবিধা: কোনটা নেব?
আমি সিদ্ধান্ত নিই আমার প্রয়োজন আর ঝুঁকি ধরে। নিচে আমি সংক্ষেপে দু’পক্ষের কথা দিলাম।
Used ফোন: সুবিধা ও ঝুঁকি
সুবিধা: দাম কম, ডিল ফ্লেক্সিবল, অনেক ভ্যারিয়েন্ট। ঝুঁকি: লুকানো সমস্যা, ব্যাটারি হেলথ কম, পানির দাগ/রিপেয়ার হিস্ট্রি লুকানো থাকতে পারে। কোন ওয়ারেন্টি নাও থাকতে পারে। তাই আমি সব সেন্সর, মাইক/স্পিকার, ক্যামেরা, নেটওয়ার্ক, চার্জিং—সব টেস্ট করি।
Refurbished ফোন: সুবিধা ও ঝুঁকি
সুবিধা: টেস্টেড ইউনিট, গ্রেডিং স্পষ্ট, সাধারণত সীমিত ওয়ারেন্টি। ঝুঁকি: কিছু পার্ট রিপ্লেসড হতে পারে (যেমন ব্যাটারি/ডিসপ্লে), দাম Used থেকে একটু বেশি, গ্রেডিং সঠিক না হলে কনফিউশন। তাই আমি কন্ডিশন রিপোর্ট পড়ে নেই, সিরিয়াল/IMEI মিলাই।
কেনার চেকলিস্ট: ধাপে ধাপে পরীক্ষা
আমি কখনোই তাড়াহুড়ো করি না। ফোন হাতে নিয়ে ১০–১৫ মিনিটে এই স্টেপগুলো ফলো করি। এতে লুকানো সমস্যা বের হয়ে আসে।
বডি, ডিসপ্লে, ব্যাটারি, ক্যামেরা
বডিতে ডেন্ট, স্ক্রু ট্যাম্পার, ক্যামেরা লেন্সে স্ক্র্যাচ আছে কি না দেখি। ডিসপ্লেতে ডেড-পিক্সেল, বার্ন-ইন, রঙ হলুদ/নীল টিন্ট আছে কি না চেক করি। ব্যাটারি ফুলে ওঠা বা ব্যাক-কভার গ্যাপ লক্ষ করি। ক্যামেরা খুলে ফোকাস/স্ট্যাবিলাইজেশন/মাইক্রোফোন টেস্ট করি। নাইট/পোর্ট্রেট মোড চালাই।
সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক, সেন্সর
ফোন রিসেট হয়েছে কি না দেখি, আইক্লাউড/গুগল লক আছে কি না যাচাই করি। সিম বসিয়ে কল/ডাটা/হটস্পট টেস্ট করি। Wi‑Fi, Bluetooth, GPS, NFC কাজ করছে কি না দেখি। স্পিকার, ভাইব্রেশন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট/ফেস আনলক চালিয়ে দেখি। স্টোরেজে র্যান্ডম রাইট/রিড টেস্ট করলে ভালো।
IMEI, ব্ল্যাকলিস্ট ও ব্যাটারি হেলথ
IMEI মিলিয়ে দেখলে বোঝা যায় বক্স/ডিভাইস এক কি না। ব্ল্যাকলিস্টে থাকলে নেটওয়ার্ক ইস্যু হতে পারে। ব্যাটারি হেলথ কম হলে দিনশেষে চার্জিং ঝামেলা বাড়ে। আমি সবকিছু হাতে-কলমে মিলিয়ে নিই।
IMEI/ব্ল্যাকলিস্ট চেক
ডায়ালারে #06# চাপুন। ডিভাইসের IMEI বক্স/সেটিংসের সাথে মিলিয়ে নিন। আন্তর্জাতিক সাইটে ব্ল্যাকলিস্ট চেক করা যায়, তবে লোকাল সাপোর্ট জরুরি। সন্দেহ হলে অন্য সিমে টেস্ট করুন।
ব্যাটারি হেলথ/চার্জ সাইকেল
iPhone-এ Settings → Battery → Battery Health দেখুন। Android-এ কিছু ব্র্যান্ডে সেটিংসে থাকে, নাহলে ডায়াগ টুল ব্যবহার করতে হয়। ৮৫%–১০০% হেলথ ভাল ধরা যায়। চার্জ সাইকেল খুব বেশি হলে ব্যাকআপ কমে।
Refurbished গ্রেড (A/B/C) বুঝবেন কিভাবে?
গ্রেডিং ফোনের বাহ্যিক চেহারা ও পার্ট কন্ডিশনের উপর ভিত্তি করে। Grade A মানে প্রায় নতুনের মতো; খুব ছোট স্ক্র্যাচ থাকতে পারে। Grade B মানে হালকা স্ক্র্যাচ বা ব্যবহার চিহ্ন দৃশ্যমান। Grade C মানে স্পষ্ট ব্যবহার চিহ্ন, কিন্তু কার্যক্ষম। আমি গ্রেডিং লিস্ট পেপারে লিখিত নিতে বলি—যাতে পরে ভুল বোঝাবুঝি না হয়।
গ্রেডিং পড়ার নিয়ম
শপ যদি “A/B/C” বলে, জিজ্ঞেস করুন—ডিসপ্লে রিফার্বিশড কি না, ব্যাটারি নতুন কি না, বডিতে রিপেইন্ট আছে কি না। ক্যামেরা/বোর্ড ওপেনিং হয়েছে কি না। লিখিত কপি চাইুন।
দামের সাথে গ্রেডের সম্পর্ক
সাধারণত A গ্রেডে দাম বেশি, কিন্তু রিস্ক কম। B গ্রেডে ভ্যালু ভালো, যদি স্ক্র্যাচে আপনার সমস্যা না থাকে। C গ্রেড বাজেট টাইট হলে, কিন্তু আমি তখনও ফাংশনাল টেস্ট বাড়িয়ে দিই।
বিক্রেতা, রিটার্ন নীতি ও EMI
আমি সবসময় ট্রাস্টেড স্টোর বেছে নিই—রিভিউ, ফেসবুক পেজ কমেন্ট, অফলাইন সুনাম দেখে। রিটার্ন/রিপ্লেসমেন্ট নীতি স্পষ্ট লিখিত নেই—এটা খুব জরুরি। EMI হলে চার্জ কত, আগাম পেমেন্ট লাগে কি না—সব বুঝে নিই। যেখান থেকে কেনেন, তাদের সার্ভিস সেন্টারের ঠিকানা ও সময় নোট করে রাখুন।
অনলাইন/অফলাইন স্টোরে কী খেয়াল রাখবেন
অফলাইন শপে হাতে নিয়ে টেস্ট করা যায়—এটাই বড় সুবিধা। অনলাইনে কিনলে আনবক্সিং ভিডিও করে রাখুন। ডেলিভারির দিনেই IMEI/হেলথ যাচাই করুন।
রিটার্ন/রিপ্লেসমেন্ট শর্ত
“ডেড অন অ্যারাইভাল” কভার আছে কি না, কত ঘণ্টা/দিনের মধ্যে জানান দিতে হবে—এগুলো জানুন। স্ক্র্যাচ/কসমেটিক ইস্যু কভার করে কি না—অনেক সময় করে না।
তুলনামূলক টেবিল: Used Phone vs Refurbished Phone
বিষয় | Used | Refurbished |
---|---|---|
কন্ডিশন | পূর্ব ব্যবহারকারীর মতোই; টেস্ট সীমিত | টেকনিক্যালি টেস্টেড; গ্রেড A/B/C |
দাম | কম, কিন্তু ঝুঁকি বেশি | Used থেকে একটু বেশি; ভ্যালু ব্যালান্সড |
ওয়ারেন্টি | সেলার ওয়ারেন্টি/নেই | ৩–১২ মাস সীমিত ওয়ারেন্টি সাধারণ |
ঝুঁকি | লুকানো সমস্যা, ক্লাউড লক | রিপ্লেসড পার্ট, ভুল গ্রেডিং |
কার জন্য | এক্সপার্ট/বাজেট টাইট ইউজার | রিস্ক কমাতে চান এমন ইউজার |
ডিসক্লেমার: দাম/নীতি শপভেদে বদলাতে পারে। লিখিত কাগজে সব নিশ্চিত করুন।
প্রো টিপস: ঝামেলা কমানোর কৌশল
আমি কয়েকটি সহজ নিয়ম ফলো করি—এগুলো মেনে চললে পরে মাথাব্যথা কম হয়।
লং-টার্ম কেয়ার
একটা ভালো কেস ও টেম্পার্ড গ্লাস লাগাই। ব্যাটারি ২০–৮০% রেঞ্জে রাখি। নিয়মিত ব্যাকআপ নেই। পানি/ধুলা থেকে দূরে রাখি।
ডকুমেন্টেশন
বিল/রসিদ, ওয়ারেন্টি কার্ড, সিরিয়াল/IMEI—সব স্ক্যান করে ক্লাউডে রাখি। রিটার্ন সময়সীমা ক্যালেন্ডারে সেট করি।
FAQs
১) Used আর Refurbished—মুখ্য পার্থক্য কী?
Used Phone vs Refurbished Phone—Used মানে আগের ইউজার যে অবস্থায় আছে, সেভাবেই বিক্রি করেন; গভীর টেস্ট বা গ্রেডিং থাকে না। Refurbished মানে বিশেষজ্ঞরা হার্ডওয়্যার/সফটওয়্যার টেস্ট করে, প্রয়োজনে পার্ট বদলে, তারপর গ্রেড A/B/C দেয়। সাধারণত Refurbished-এ সীমিত ওয়ারেন্টি থাকে, যা রিস্ক কমায়। তাই নতুন ইউজার বা ঝামেলা কমাতে চান—তাদের জন্য Refurbished বেশি নিরাপদ; অভিজ্ঞরা সঠিক টেস্ট করলে Used নিয়েও ভালো ডিল করতে পারেন।
২) কোনটা ভ্যালু ফর মানি?
বাজেট, ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা, আর টেস্ট করার দক্ষতার উপর নির্ভর করে। বাজেট খুব টাইট হলে এবং আপনি নিজে হাতে সব টেস্ট করতে পারলে Used ভালো ভ্যালু দিতে পারে। কিন্তু আপনি যদি ওয়ারেন্টি চান, কম ঝুঁকি চান, আর সময় বাঁচাতে চান—তাহলে Refurbished বেশি ব্যালান্সড। একই দামে A গ্রেড Refurbished অনেক সময় ঝকঝকে Used-এর চেয়ে দীর্ঘমেয়াদে শান্তি দেয়।
৩) কেনার আগে মিনিমাম কী কী চেক করব?
আমি ১০–১৫ মিনিটেই কয়েকটা বেসিক করি: #06# দিয়ে IMEI মিলাই; iCloud/FRP লক আছে কি না দেখি; ব্যাটারি হেলথ/চার্জ সাইকেল দেখি; সিম দিয়ে কল/ডাটা/হটস্পট চালাই; Wi‑Fi/Bluetooth/GPS টেস্ট করি; স্পিকার/মাইক/ভাইব্রেশন/ক্যামেরা দেখি; ডিসপ্লেতে ডেড-পিক্সেল/বার্ন-ইন টেস্ট করি। বডিতে স্ক্র্যাচ/ডেন্ট/ব্যাক-কভার গ্যাপ আছে কি না দেখি। সম্ভব হলে ছোট রিড/রাইট টেস্ট চালাই।
৪) রিফার্বিশড গ্রেড A/B/C—কীভাবে বুঝব?
শপে গ্রেডের ব্যাখ্যা লিখিত নিন। A গ্রেড: প্রায় নতুন, সামান্য স্ক্র্যাচ; B গ্রেড: হালকা ব্যবহার চিহ্ন, ফাংশন ঠিক; C গ্রেড: দৃশ্যমান দাগ/স্ক্র্যাচ, তবে কাজ করে। ডিসপ্লে রিফার্বিশড কি না, ব্যাটারি নতুন কি না, স্ক্রু ট্যাম্পার আছে কি না—সব স্পষ্ট থাকুক। দাম গ্রেডে বদলায়, তাই A বেশি, B মাঝামাঝি, C সস্তা—কিন্তু টেস্ট কড়া দরকার।
৫) স্টোলেন/ব্ল্যাকলিস্ট ঝুঁকি এড়াব কীভাবে?
প্রথমে #06# দিয়ে IMEI স্ক্রিন দেখুন এবং বক্স/সেটিংসের সাথে মিলান। সন্দেহ হলে অন্য সিমে কল/ডাটা টেস্ট করুন। ক্লাউড লক (iCloud/FRP) থাকলে কিনবেন না। অনলাইনে কিনলে আনবক্সিং ভিডিও রাখুন। রসিদ/সেলার তথ্য, ওয়ারেন্টি কার্ড—সব স্ক্যান করে রাখুন। বিশ্বস্ত শপ বেছে নিন; রিটার্ন পলিসি, DOA কভারেজ ও সময়সীমা লিখিত নিন।
ফাইনাল ভার্ডিক্ট ও Key Takeaways
আমি সিদ্ধান্ত নেই আমার ব্যবহার, বাজেট আর রিস্ক বিবেচনা করে। Refurbished নিলে টেস্টেড ইউনিট ও ওয়ারেন্টি পাই—ঝামেলা কম। Used নিলে দাম বাঁচে, তবে টেস্ট স্কিল দরকার। যেটাই নেন, লিখিত কাগজ, রিটার্ন নীতি, ওয়ারেন্টি শর্ত—সব পরিষ্কার রাখুন।
Key Takeaways
- পার্থক্য বোঝেন: Used Phone vs Refurbished Phone—টেস্ট/ওয়ারেন্টিতেই মূল ফারাক।
- হাতে-কলমে টেস্ট করুন; ক্লাউড লক থাকলে এড়িয়ে চলুন।
- গ্রেড A হলে দাম বেশি—কিন্তু ঝুঁকি কম।
- বিল/IMEI/ওয়ারেন্টি—সব লিখিত কপি রাখুন।
- অনলাইন হলে আনবক্সিং ভিডিও রাখুন; রিটার্ন সময়সীমা মাথায় রাখুন।
“ভালো ডিল মানে শুধু কম দাম না—কম ঝুঁকি, পরিষ্কার কাগজ আর সঠিক টেস্টও সমান জরুরি।”